top of page

নিল আর্মস্ট্রং কি আসলেই ইসলাম গ্রহণ করেছিল?

Writer's picture: Just Another BangladeshiJust Another Bangladeshi

ভূমিকা

মুসলিমদের মধ্যে একটি বহুল প্রচলিত দাবী হচ্ছে, প্রখ্যাত মার্কিন নভোচারী নিল আর্মস্ট্রং, যিনি সর্বপ্রথম চাঁদে পা রেখেছিলেন, তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। উনার ইসলাম গ্রহণ সম্পর্কে বেশ কিছু বক্তব্য শোনা যায়। সেই বক্তব্যগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন ইসলামিক বা মুসলিম প্রধান দেশলোতে রীতিমত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং কোথাও কোথায় সরকারী প্রচার মাধ্যমে পর্যন্ত ফলাও করে প্রচার হয়। বাঙলাদেশেও অসংখ্য পত্রপত্রিকা, এমনকি প্রথম আলো, কালের কণ্ঠ, ইনকিলাব, ইত্তেফাকের মত পত্রিকাতেও এই ধরণের অসংখ্য লেখা ছাপা হয়েছে, যেখানে এই আজগুবী এবং নিতান্তই নিম্নমানের মিথ্যা কথাগুলো প্রচার করা হয়েছে। সেই সাথে, প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন ওয়াজে অসংখ্য ইসলামিক বক্তা এই কথাগুলো প্রচার করেন। এই কথাগুলোর সত্যতা কতটুকু?

দাবীসমূহ

অসংখ্য ইসলামিক আলেম, মুফতি, ইমাম সাহেব প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন বক্তব্যে এই দাবীগুলো প্রচার করেন। শুরুতেই ইসলামিস্টদের দাবীগুলো একটু জেনে নিই।

উনারা বিভিন্ন ইসলামিক জলসা, আলোচনা বা ওয়াজে বলেন, নিল আর্মস্ট্রং প্রথম যখন চাঁদে নামলেন, তখন অদ্ভুত সুরে কিছু তার কানে ভেসে আসলো। সেই সময়ে তিনি বুঝতে পারলেন না, শব্দগুলো কী। পরবর্তীতে পৃথিবীতে ফিরে আসবার পরে তিনি মিশরে বেড়াতে যান। সেখানে একদিন একটি মসজিদে আজান শুনে সাথে সাথেই তিনি চিনতে পারেন, আরে, এই সুরই তো আমি চাঁদে শুনেছিলাম। সেখানেই তিনি সেই মসজিদে ঢুকে সাথে সাথে ইসলাম গ্রহণ করেন, এবং মৃত্যু অবধি তিনি একজন সাচ্চা মুসলমান হিসেবে জীবন যাপন করেছেন। এই লেখাটিতে শুধুমাত্র এই দাবীটির উত্তর দেয়া হবে।

সেই সাথে ইসলামিস্টগণ আরেকটি দাবীও করেন, যে নিল আর্মস্টং যখন চাঁদের মাটিতে হাঁটছিলেন, তখন তিনি চাঁদের মাটিতে এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত লম্বা এবং দীর্ঘ একটি ফাটল দেখতে পান। পরবর্তীতে তিনি যখন জানতে পারেন যে, হযরত মুহাম্মদ সেই ১৪০০ বছর আগেই চাঁদ দুই ভাগ করেছিলেন, তখন তিনি বুঝতে পারেন যে, চাঁদে দেখা সেই ফাটলই ছিল নবী মুহাম্মদের চাঁদ দুই ভাগ করার প্রমাণ। বিষয়টি জানার পরেই তিনি দ্রুত ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। এই দাবীটির সত্যতা জানতে আপনারা এই লেখাটি পড়তে পারেনঃ তথাকথিত চন্দ্র দ্বিখণ্ডনের তথাকথিত ফটোগ্রাফিক প্রমাণ এবং মুসলিমদের জালিয়াতি

এখানেই শেষ নয়। মুসলিমগণ সুনিতা উইলিয়ামসকেও মুসলিম বানিয়ে ফেলেছেন। এই লেখাটি পড়ে নিতে পারেনঃ সুনিতা উইলিয়ামসকে নিয়ে মুসলিমদের জালিয়াতি

আসুন, উনাদের এইসব মিথ্যাচারের ভিডিওটি একইসাথে দেখে নিইঃ

নিল আর্মস্ট্রং কে?

নিল আর্মস্ট্রং (জন্ম: ৫ আগস্ট ১৯৩০-মৃত্যু: ২৫ আগস্ট ২০১২) হচ্ছেন একজন মার্কিন নভোচারী ও বৈমানিক। তিনি চাঁদে অবতরণকারী প্রথম মানুষ হিসাবে পৃথিবীর ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন। তার প্রথম মহাকাশ অভিযান হয় ১৯৬৬ খ্রীস্টাব্দে, জেমিনি ৮ নভোযানের চালক হিসাবে। এই অভিযানে তিনি ও ডেভিড স্কট মিলে সর্বপ্রথম দুইটি ভিন্ন নভোযানকে মহাকাশে একত্রে যুক্ত করেন।

আর্মস্ট্রংয়ের দ্বিতীয় মহাকাশ মিশন ছিল এপোলো-১১ এর মিশন কমান্ডার হিসাবে। ১৯৬৯ সালের জুলাই মাসে এডউইন অলড্রিনকে সঙ্গে নিয়ে নিল আর্মস্ট্রং চাঁদের মাটিতে অবতরণ করেন এবং প্রায় আড়াই ঘণ্টা সেখানে অবস্থান করেন। সে সময়ে মাইকেল কলিন্স মূল নভোযানে অবস্থান করেন। তারা তিনজনই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের সময়ে “প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম” পদকে ভূষিত হোন।

২০১২ সালের ২৫ আগস্ট নিল আর্মস্ট্রং ওহাইও-এর সিনসিনাটিতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

নির্লজ্জ মিথাচারের প্রমাণ

নিল আর্মস্ট্রং সম্পর্কে এই নির্লজ্জ এবং বেহায়া মিথ্যাচারগুলো আমরা অনেকেই ছোটবেলা থেকে এত বেশিবার শুনেছি যে, এখনো কোথাও এগুলো শুনলে আমাদের অনেকের কাছে এই কথাগুলোই সত্য মনে হয়। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও এই কথাগুলো অসংখ্য বড় ভাই, আত্মীয়স্বজনদের মুখে অসংখ্যবার শুনেছি। এমনকি, আমাদের স্কুলের শিক্ষক পর্যন্ত এই গল্প বেশ কয়েকবার আমাদের ক্লাসরুমে বলেছিলেন।

কিন্তু বড় হওয়ার পরে এই সম্পর্কে তথ্যপ্রমাণ খুঁজতে গিয়ে দেখলাম, পুরোটাই মিথ্যা কথা। এই একই কথা বিভিন্ন ইসলামিক দেশ থেকে বিভিন্ন ইসলামিক বক্তা বারবার প্রচার করে রীতিমত গোয়েবলসীয় স্ট্যাইলে বিষয়টিকে সত্য প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু এই দাবীর পক্ষে প্রমাণ কই?

প্রথমেই আমাদের যেই কথাটি মনে রাখা প্রয়োজন, চাঁদে কোন বাতাস নেই। শব্দের প্রবাহিত হওয়ার জন্য একটি মাধ্যমের প্রয়োজন। বায়ুশূন্য স্থানে বা ভ্যাকুয়ামে কোন মাধ্যম না থাকায়, সেখানে সাউন্ড ওয়েভ পাস করবে না, বা প্রবাহিত হবে না। তাই চাঁদে কেউ আজান দিলেও, সেটি শোনার কোন উপায় নেই।


ইসলামিস্টরা এখন পর্যন্ত এই দাবীর সপক্ষে কোন প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেন নি যে, নিল আর্মস্ট্রং মুসলিম হয়েছিলেন, কিংবা উনি নামাজ পড়েছেন, বা কলেমা পড়েছেন। দাবী যারা করে, প্রমাণ দেয়ার দায়িত্ব তাদেরই। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন প্রমাণ আমরা পাই নি। তবে এর বিপক্ষে প্রচুর প্রমাণ পাওয়া গেছে।

১৯৮৩ সালের মার্চ মাসে ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট হতে ইসলামিক বিশ্বের সকল দূতাবাসগুলোতে নিচের এই চিঠিটি প্রেরন করা হয়েছিল। যার ছবি সহকারে এখানে দেয়া হলো। আগ্রহী পাঠক একটু খোঁজ খবর করলেই এই চিঠিটি পেয়ে যাবেন।

P 04085 0Z MAR 83 ZEX FM SECSTATE WASHD C TO ALL DIPLOMATIC AND CONSULAR POSTS PRIORITY BI UNCLAS STATE 056309 FOLLOWING REPEAT SENT ACTION ALL EAST ASIAN AND PACIFIC DIPLOMATIC POSTS DID MAR 02. QUOTE: UNCLAS STATE 056309 E.O. 12356: N/A TAGS: PREL, PGOV, US, ID SUBJECT: ALLEGED CONVERSION OF ENIL ARMSTRONG TO ISLAM REF: JAKARTA 3081 AND 2374 (NOT ..) 1. FORMER ASTRONAUT NEIL ARMSTRONG, NOW IN PRIVATE BUSINESS, HAS BEEN THE SUBJECT OF PRESS REPORTS IN EGYPT, MALAYSIA AND INDONESIA (AND PERHAPS ELSEWHERE) ALLEGING HIS CONVERSION TO ISLAM DURING HIS LANDING ON THE MOON IN 1969. AS A RESULT OF SUCH REPORTS, ARMSTRONG HAS RECEIVED COMMUNICATIONS FROM INDIVIDUALS AND RELIGIOUS ORGANIZATIONS, AND A FEELER FROM AT LEAST ONE GOVERNMENT, ABOUT HIS POSSIBLE PARTICIPATION IN ISLAMIC ACTIVITIES. 2. WHILE STRESSING HIS STRONG DESIRE NOT TO OFFEND ANYONE OR SHOW DISRESPECT FOR ANY RELIGION, ARMSTRONG HAS ADVISED DEPARTMENT THAT REPORTS OF HIS CONVERSION TO ISLAM ARE INACCURATE. 3. IF POST RECEIVE QUERIES ON THIS MATTER, ARMSTRONG REQUESTS THAT THEY POLITELY BUT FIRMLY INFORM QUERYING PARTY THAT HE HAS NOT CONVERTED TO ISLAM AND HAS NO CURRENT PLANS OR DESIRE TO TRAVEL OVERSEAS TO PARTICIPATE IN ISLAMIC RELIGOUS ACTIVITIES.

ভাবানুবাদঃ কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, কোন ধর্মের মানুষকে অশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা বা কাউকে ক্ষুব্ধ করা থেকে বিরত থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টাকে সামনে রেখে আর্মস্ট্রং ডিপার্টমেন্টকে পরামর্শ দিয়েছেন এই বিষয়টি পরিষ্কার করতে যে, তার ইসলাম গ্রহণ করার খবরটি অসত্য। সেইসাথে, ভবিষ্যতে এরকম কোন পরিকল্পনাও উনার নেই যে, ভিন্ন কোন দেশে গিয়ে তিনি ইসলামিক কর্মকাণ্ডে অংশ গ্রহণ করবেন।

সেই সাথে, এশিয়ান রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ফিল পার্শাল এর কাছে নিল আর্মস্ট্রং এর পক্ষ হতে এডমিনিস্ট্রেটিভ এইড এর ভিভিয়ান হোয়াইট এর পাঠানো চিঠিটিও এখানে যুক্ত করা হলো। উল্লেখ্য, নিল আর্মস্ট্রং এর ঠিকানা এখানে লেবানন ( LEBANON ) দেখে কেউ কেউ ধারণা করতে পারেন, নিল আর্মস্ট্রং লেবানন নামক দেশে বসবাস করেন। যা সত্য নয়। এই লেবানন হচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি জায়গার নাম।

NEIL A. ARMSTRONG LEBANON, OHIO 45036 July 14, 1983 Mr. Phil Parshall Director, Asian Research Center International Christian Fellowship 29524 Bobrich Livonia, Michigan 48152 Dear Mr. Parshall: Mr. Armstrong has asked me to reply to your letter and to thank you for the courtesy of your inquiry. The reports of his conversion to Islam and of hearing the voice of Adzan on the moon and elsewhere are all untrue. Several publications in Malaysia, Indonesia and other countries have published these reports without verification. We apologize for any inconvenience that this incompetent journalism may have caused you. Subsequently, Mr. Armstrong agreed to participate in a telephone interview, reiterating his reaction to these stories. I am enclosing copies of the United States State Department’s communications prior to and after that interview. Sincerely Vivian White Administrative Aide

জার্নাল এরাবিয়া, দ্য ইসলামিক ওয়ার্ল্ড রিভিউ, প্রকাশকাল জুন ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দ, রমজান ১৪০৫, পৃষ্ঠা ৫ এ সম্পাদকের কাছে প্রেরিত এই চিঠিটি প্রকাশিত হয়েছে।

A MUSLIM OVER THE MOON? “Arabia” is by far the superior newsmagazine regarding what is going on in the Muslim world today. Your reporting is extremely thorough and seeks to be as objective as possible. Your willingness to criticize political policies as well as religious happenings in the Muslim world is refreshing. As an American I would feel your slant on the West is basically fair. It would be most helpful if you would dispel a misconception prevalent in almost all Muslim countries. From Morocco to the Philippines it is commonly believed that Neil Armstrong heard the Azan on the moon, converted to Islam and is now engaged in the full-time propagation of the Muslim faith. The US State Department has issued a memo saying that the story about Armstrong’s conversion was untrue. The memo said “While stressing his strong desire not to offend anyone or show disrespect for any religion, Armstrong has advised department that reports of his conversion to Islam are inaccurate.” The memo further says, “if post receives queries on this matter, Armstrong requests that they politely but firmly inform querying party that he has not converted to Islam and has no current plans or desires to travel overseas to participate in Islamic religious activities.” N.B. The memo was sent to all our diplomatic and consular posts. Dr Phil Parshall Director, Asian Research Centre Manila, Philippines

মালয়েশিয়াতে হওয়া গ্লোবাল লিডারশিপ ফোরাম এ ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে নিল আর্মষ্ট্রং অংশগ্রহণ করেন। ৬ সেপ্টেম্বর তারিখে মালয়েশিয়ার সর্বাধিক প্রচারিত ইংরেজী দৈনিক “স্টার মালয়েশিয়া” তার একটি সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে। এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয় ৭ ই সেপ্টেম্বর তারিখে। সেই সাক্ষাৎকারে নিল আর্মষ্ট্রং এর সূত্র ধরে লেখা হয়ঃ [ তথ্যসূত্রঃ ১ ]

“Armstrong, 75, also denied he had heard the Muslim call to prayer on the moon and had converted to Islam”.



সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটি হচ্ছে, ২০০৫ সালে প্রকাশিত First Man: The Life of Neil A. Armstrong গ্রন্থে, যেটি উঁনার অফিশিয়াল জীবনীগ্রন্থ, তিনি সেখানে পরিষ্কার করেছেন যে, তার ইসলাম গ্রহণের পুরো গুজবটিই মিথ্যা [ তথ্যসূত্রঃ ৩ ]

I have found that many organizations claim me as a member, for which I am not a member, and a lot of different families — Armstrong families and others — make connections, many of which don’t exist. So many people identify with the success of Apollo. The claim about my becoming a Muslim is just an extreme version of people inevitably telling me they know somebody whom I might know.

উপসংহার

স্পষ্টতই ইসলাম নিয়ে এই ধরণের মিথ্যাচার অত্যন্ত হাস্যকর। জ্ঞান বিজ্ঞানে অংশগ্রহণ না করে কোরআন হাদিসে মুখ ঢুকিয়ে রাখা পৃথিবীর মুসলিম সম্প্রদায় বস্তুতপক্ষেই একটি হীনমন্য সম্প্রদায়। সত্যিকার অর্থে জ্ঞান বিজ্ঞানে বিপুল জনসংখ্যার এই সম্প্রদায়টির ভুমিকা অত্যন্ত অল্প। দিনরাত হুর গেলমান আর বেহেশত নামক অশ্লীল বেশ্যাপল্লী আর সুড়িখানার স্বপ্নে বিভোর, যৌনসুড়সুড়িমার্কা কামনা বাসনায় দিনে পাঁচবার মাথা মাটিতে ঠোকা, অগণিত বাচ্চা পয়দা করা, কাফেরদের জ্ঞান বিজ্ঞান ব্যবহার করে তাদেরই ধ্বংস কামনা করা, ইহুদী নাসারা নাস্তিকদের ঔষধ খেয়ে প্রাণ রক্ষা করে তাদের যেন আল্লাহ জগব নাজিল করেন তা প্রার্থনার সময় বলা মুসলিম জনগোষ্ঠীর বর্তমান অবস্থা তারা নিজেরাও জানেন। এই হীনমন্যতাই তাদের তাড়িত করে নিল আর্মস্ট্রং থেকে শুরু করে নানান তারকাকে টানাহেচড়া করে মুসলিম বানাবার এই নির্লজ্জ মিথ্যাচারের প্রচারে।

তথ্যসূত্রঃ

১। Armstrong recalls moon landing – The Star Online (Malaysia), September 7, 2005 ২। Is the story that the astronaut Neil Armstrong became Muslim true? ৩। James R. Hansen – First Man: The Life of Neil A. Armstrong – Simon & Schuster, 2005, pp 630-632, ISBN 9780743256315

5 comments

Recent Posts

See All

5 Comments


বলদ কুয়ারির তর মরার টাইম আইচে, দেশ আইলেও আল্লাহর কসম তরে জবাই করি কুরবানির ঈদ করমু

Like

Glad to know the truth, really eye opening, previously i held myself kept on thinking that who ever went to space , came in earth as a Muslim...

Like

babu
Mar 26, 2020

তোকে হত্যা সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই।

Like

shahin.islam
Mar 26, 2020

সাইদী মুকতি পাইছে,আকাশ পরিশকার থাকলে, আজ রাতের বেলা তাকে দেখা যাবে.

Like

fazia
Mar 26, 2020

ভাই কেমন আছেন আশা করি ভালো ভাই আপনি একটা বেকুব আর পাগল এটা বুঝানোর জন্যই কি এই কথা? আমার অভিমত হচ্ছে জারা বেজন্মা তারাই কেবল এই ধরনের মিথ্যা কথা বলে

Like
Enjoy
Free
E-Books
on
Just Another Bangladeshi
By
Famous Writers, Scientists, and Philosophers 
click here.gif
lgbt-bangladesh.png
click here.gif

Click Here to Get  E-Books

bottom of page