কোরাবানি নৈতিকতা প্রশ্নে কুযুক্তির একটি হচ্ছে গরীবের মাংস খাওয়া প্রসংগে।
কুযুক্তি ১ - অনেক মানুষ সারা বছর মাংস খেতে পারে না তাই কোরবানি দিলে তারা মাংস খেতে পারে। কুযুক্তির উত্তর- অনেক মানুষ সারা বছর গলদা চিংড়ি, ইলিশ মাছ,চোখেও দেখেনা আসুন গলদা চিংড়ি ইলিশ কোরাবানি দেই তাদের মধ্যে ইলিশ মাছ আর গলদা চিংড়ি বিলিয়ে দেই।
কুযুক্তি ২ - কুমড়োর জীবন আছে, গরুর ও জীবন আছে, কেন তাহলে কুমড়ো কোরবানি দেওয়া যাবে না ?
অনেক মানুষ সারা বছর কুমড়ো চোখেও দেখে না ইউরোপ আমেরিকায় কুমড়োর কেজি গরুর মাংস থেকেও বেশি। অনেক গরীব মানুষ সারাবছর কুমড়ো খেতে পারে না একদিনের জন্য তাকে কুমড়ো খাওয়ালেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কুমড়ো কেন কোরবানি দেওয়া যাবে না বা কুমড়ো কেন গরুর চাইতে কম গুরুত্বপূর্ণ এটা কিসের ভিত্তিতে জানতে চাই ?
সৃষ্টকর্তার কাছে কি তাহলে সব কিছুর আলাদা আলাদা গুরুত্ব ৷ কিন্তু এটা তো ডারউইনের থিওরি মত হয়ে যাচ্ছে, কুমড়োর চাইতে গরুর মূল্য বেশি, মানে গাছের ব্যাথা নাই তাই গাছ দিয়ে কোরবানির তাৎপর্য নেই। ডারউইনিয়ান ওয়াল্ডে দুটি জিনিস একি কম্পাউন্ড দিয়ে দিয়ে তৈরি, এরপরও তার দাম আলাদা,যেমন আপনার বাচ্চা আর আপনার প্রতিবেশীর বাচ্চা দুটি বাচ্চা একি কেমিক্যাল কম্পাউন্ড ডিএনএ দিয়ে তৈরি কিন্তু আপনার কাছে দুটির গুরুত্ব আলাদা, সৃষ্টিকর্তার কাছেও কি একি জিনিস এল্পিকেবল, কুমড়োর বা ইলিশ বা মুরগির চাইতে গরু ছাগলে দাম কেন বেশি তাহলে।
জানতে চাই
জুনায়েদ আশীক, ধন্যবাদ আপনাকে
এই বরবতার নাম ধর্ম হতে পারে না, অনতিবিলম্বে এই অভাগা প্রাণীদের জন্য সদয় হোন
আপনি একদম ঠিক লিখছে
আসলে কুযুক্তি নিয়ম এগুলো
ঈশ্বরের কাছে উনার সকল জীবের সমান মূল্য । আর আমি পশু হত্যার বিপক্ষে ।