এক কথা অল্প বিদ্যা ভয়ংকর।
এই মহাবিশ্ব কোন প্রকার পরিকল্পিত ঈশ্বর দ্বারা সৃষ্টি হয়নি। পদার্থবিজ্ঞানের নিয়ম নীতি এবং বৈশিষ্ট্য দ্বারা মহাবিশ্ব সৃষ্টি এবং পরিচালিত।
পদার্থবিজ্ঞানের নিয়ম নীতি বৈশিষ্ট্য প্রকৃতির পরিবর্তন তথাকথিত ঈশ্বরের মধ্যে পার্থক্য জানতে হলে অর্থাৎ এই ব্যাপার গুলো জানতে হলেঃ পদার্থবিজ্ঞানের বিষয়ে অবগত এবং কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন কোয়ান্টাম মেকানিক্স এই সমস্ত বিষয়ের উপরে আপনার জ্ঞান অর্জন করতে হব।
বস্তু থেকে মহাবিশ্ব সৃষ্টি এই বিষয় গুলো আপনারা জানতে পারবেন, এই বস্তু কোন প্রকার মানুষের মতো জ্ঞান বুদ্ধি সম্পন্ন, অথবা পরিকল্পিতভাবে কোন কিছু সৃষ্টি করে, অথবা তথাকথিত ধার্মিকরা ঈশ্বরকে/ সৃষ্টিকর্তাকে/ আল্লাহকে/ যেভাবে ব্যাখ্যা করে এরকম কিছু নয়।
সম্পূর্ণ একটি ম্যাটার অথবা বস্তু যাহা আণবিক ক্ষমতা সম্পূর্ণ যেই বস্তুটির মান বিজ্ঞানের ভাষায় (ই = mc2)
দীর্ঘ সময় ধরে এই এই বিষয়গুলি আলোচনা এবং বিপুল পরিমাণে বিভিন্ন রাইটার বিভিন্ন পদার্থবিজ্ঞানী বিশ্লেষণ এবং এনালাইসিস করে গেছেন।
জ্ঞানকে প্রসার করার জন্য জ্ঞানকে প্রশ্নবিদ্ধ না করলে আপনি জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন না। কোন প্রকার কল্পকাহিনীর উপরে বিশ্বাস স্থাপন করা, আপনার জ্ঞানের সমাপ্তি করা, এবং কলুষিত করা, তাই প্রত্যেক মানুষের উচিত প্রত্যেক ক্ষেত্রে সরাসরি বিশ্বাস না করে প্রশ্নবিদ্ধ করা।
প্রশ্ন না করলে আপনি সত্য জানতে পারবেন না ।
এবং সঠিক যুক্তি তত্ত্ব উপস্থাপন করতে সক্ষম হবেন না। যুক্তিক প্রশ্ন না করতে পারা বোকামির লক্ষণ এবং সঠিক উত্তর না বুঝে হা বলা বড় ধরনের নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দেওয়া, এবং নিজের জ্ঞানকে অপরিপূর্ণতা রাখা এটি একটি খুবই বিপদজনক ব্যাপার।
Comments