Just Another Bangladeshi
Jun 4, 20182 min
স্ত্রীর লাশ কবর থেকে তুলে এনে তার সাথে শারিরীক সম্পর্কে লিপ্ত হয় স্বামী..
স্ত্রীকে অতিরিক্ত ভালোবাসার ফলেই এই কাজ করেছে বলে স্বামী স্বীকার করে...
ড.ক্যাসল.
১৯৩০ সালে ফ্লোরিডায় তিনি ডাক্তারী পেশায় থাকা অবস্থায় মারিয়া এলেনা উজ নামীয় এক সুন্দরী টিবি রোগীচিকিৎসা
করেন ড.ক্যাসল
চিকিৎসা করতে করতে গভীরভাবে ঐ মেয়ের প্রেমে পড়া যান ডাঃ ক্যাসল।
অসুস্থ থাকা অবস্থায় ড.ক্যাসেল তাকে বিয়ে করে নেন.
ডাঃক্যাসল মেয়েটিকে বাচাঁনোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা
করেন কিন্তু ব্যর্থ হন।
ড,ক্যাসল পৃথিবীর অনেক সুনামধন্য ডক্টর নিয়ে আসে মারিয়ার চিকিৎসার জন্যে,কিন্তু কিছুই হয়নি..
মারিয়া মারা যায়..
মারিয়ার মৃত্যু ক্যাসল কোন ভাবেই মেনে নিতে পারেনি..!!!.
হয়তো অল্প কিছুদিনের পরিচয় ছিল তাদের কিন্তু ড,ক্যাসল মারিয়াকে অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলে..
মারিয়ার মৃত্যুর পর তাকে জাকজমকপূর্ণভাবে সমাহিত করা হয়।
মারিয়ার সমাধির পর তার দেহে যেন পচন না ধরে সেজন্য ডাঃ ক্যাসল, তার সারা গায়ে মোম দিয়ে দেন এবং পারফিউম
ছড়িয়ে দেন।
মারিয়ার সমাধি স্থল টা, ভিতর থেকে টাইলস্ করে করা ছিল,উপরে ঢাকনার মতো কিছু দেয়া ছিল,
যাতে করে ঢাকনার মতো দরজা টা খুলে তাকে দেখা যায়....!!
ক্যাসল যেন প্রতিদিন মারিয়াকে দেখতে পারে এইভাবেই সে মারিয়ার সমাধি স্থল টা বানিয়েছিল..
।প্রতিদিনই ডাঃ ক্যাসল মারিয়ার সমাধিতে যেতেন এবং সমাধির
উপরের অংশ সরিয়ে মৃত মারিয়ার সাথে মিলিত হতেন।
এভাবে প্রতিদিন ডাঃ ক্যাসলেরমারিয়ার সমাধি পাশে যাওয়া নিয়ে প্রতিবেশীরা সমালোচনা শুরু করে...
সবাই ড.ক্যাসল কে পাগল বলতে শুরু করে,অবশ্য তারা জানতো না,সে মারিয়ার সাথে এই রকম জঘন্য কাজ করতো,
একদিন একজন নাইট গার্ড দেখে ক্যাসল মারিয়ার সাথে এই রকম জঘন্য কাজ করছে.
এইবার ক্যাসলের মাথায় খেলে এক ভয়ংকর চিন্তা,সে চিন্তা করে মারিয়ার লাশ তুলে নিয়ে আসবে..
ডাঃ ক্যাসল একদিন সবার অলক্ষ্যে মারিয়াকে নিজ
গৃহে নিয়ে আসেন....
তত দিনে মারিয়ার দেহে পচন ধিরে নি,কারন ড.ক্যাসল নিয়মিত মারিয়ার দেহে পচন যেন না ধরে সে ক্যামিক্যাল দিতো..
সে মারিয়ার লাশ বাসায় এনে তাকে গোসল করায় এর পরে...
মারিয়ার দেহে মোম ও পারফিউম দিয়ে নববধুর গাউন পরিয়ে মৃতমারিয়ার সাথে নিয়মিত মিলিত হতে থাকেন ডাঃ ক্যাসল।
।
যখন মারিয়ার দেহে আর মাংস অবশিষ্ট না থাকে তখন..!
ডাঃক্যাসল মারিয়ার শরীরের বিশেষ অঙ্গে একটি টিউব বসিয়ে নিয়মিত যৌনকার্য করতেন।
প্রতিনিয়ত মোম ও পারফিউম দেয়ার পরও মারিয়ার পচন এবং দুর্গন্ধ ঠেকানো যাচ্ছিল না।
পচা দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে,প্রতিবেশীরা বুঝতে পারে, ক্যাসল মারিয়ার লাশ তুলে বাসায় নিয়ে এসেছে
প্রতিবেশীরা এ নিয়ে আপত্তি জানায় এবং পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ এসে ডাঃ ক্যাসলের রুম থেকে মারিয়ার মৃতদেহ উদ্ধার করে এবং মারিয়ার পরিবারের আবেদন মতে মারিয়াকে পুনরায় সমাধিস্থ করে।
পরবর্তীতে ডাঃ ক্যাসল একটিপুতুলকে মারিয়ার মুখোশ পরিয়ে তার সাথে বসবাস করতে থাকেন।এভাবে আমৃত্যু মারিয়ার প্রতি তার ভালবাসা অব্যাহত ছিল।
এরকম বৈসাদৃশ্য ও অস্বাভাবিক আচরণ করলেও...
ব্যাক্তি জীবনে ডাঃ ক্যাসলছিলেন নিপাট ভদ্রলোক।
এই ঘটনার উপর ভিত্তি করে একটি মুভিও নির্মিত হয়।